যুক্তরাজ্যের ডেইলি মেইল পত্রিকার অনলাইনে খবরটির শিরোনাম ছিল ‘১৯৭১ সালে যুদ্ধাপরাধের দায়ে বাংলাদেশে দুজন বিরোধীদলীয় নেতার ফাঁসি’। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের পরিবেশিত ওই খবরে বলা, রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করার পর সাকা ও মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। তাঁদের সমর্থকদের মধ্যে এর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে।
রয়টার্সের দেওয়া এই একই খবর নিজেদের অনলাইনে প্রকাশ করে ভারতের টাইমস অব ইন্ডিয়া। দেশটির দ্য হিন্দু পত্রিকার খবরের শিরোনাম ছিল, ‘বাংলাদেশের শীর্ষ দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি’। খবরে বলা হয়, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বাংলাদেশের শীর্ষ দুই যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের ফাঁসির রায় রাতে কার্যকর করা হয়েছে।
‘বিরোধী নেতাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল বাংলাদেশ’ শিরোনামে যুক্তরাজ্যের বিবিসির অনলাইনে বলা হয়, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার সময় সংঘটিত অপরাধের দায়ে বাংলাদেশে দুজন বিরোধী নেতার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের বরাত দিয়ে ফ্রান্সের বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করার পর জ্যেষ্ঠ দুই বিরোধী নেতার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার অনলাইনের খবরের শিরোনাম ছিল, ‘দুই বিরোধী নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল বাংলাদেশ’।
সুত্রঃ প্রথম আলো।